ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত রোগ
১. পেশিতে ব্যথা এমনকি হাঁটাচলা করার সময় থাই, হাত ও পায়ের পাতায় ব্যথা।
২. অস্টিওপোরোসিস (হাড় ক্ষয়) অস্টিওম্যালেসিয়া (হাড় ফুঁটো) মতো জটিল রোগের তীব্রতা বেড়ে যায়।
৩. গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম ঘাটতির কারণে নানা জটিলতা যেমন -প্রিমেচিউর ডেলিভারি, শিশুর জন্মগত ত্রুটি ইত্যাদির সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৪. বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের খাদ্যে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকলে শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠন মজবুত হয় না।
৫. শিশুদের খাদ্যে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকলে রিকেটস (হাড় ধনুকের মত বেঁকে যাওয়া) হয়।
কিভাবে খাবেন
সর্বোচ্চ উপকারিতা পেতে প্রতিদিন সকালে অথবা রাতে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধে তিন চামচ ন্যাচারাল ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট মিশিয়ে নিন তারপর সেবন করুন। দুধের পরিবর্তে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে সমপরিমাণ পাউডার এর সাথে অথবা এক চামচ মধু মিশিয়েও সেবন করতে পারনে ।
নির্দেশনা
১. খাবার পর ডায়েটারি ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করবেন।
২. আয়রন সাপ্লিমেন্ট ও ক্যালসিয়াম সাপ্লেমেন্টস একসাথে খাবেন না।
৩. যাদের গরুর দুধে এলার্জি আছে তারা দই বা মধুর সাথে মিশিয়ে ও খেতে পারেন।
৪. প্রয়োজনে কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে ও খেতে পারবেন।
৫. ১৫ বছরের কম বয়সীদের জন্য ১ চামচ পরিমাণ পরিমাণ ডায়েটারি ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট পাউডার প্রযোজ্য।
admin –
া্বা্ব
jannat –
good
forid hossain –
good